এমডি রিপনঃ
জামালপুরের বকশীগঞ্জে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাধুরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মাহামুদুল আলম বাবু সন্তানের পিতৃত্বের স্বীকার ও স্ত্রীর মর্যদা না দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, সাবিনা ইয়াসমিন নামের এক ব্যক্তি।
বুধবার দুপুরে বকশীগঞ্জ পৌরশহরের বাগানবাড়ীতে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে সাবিনা ইয়াসমিন বলেন. আমাকে ২০১০ সালে বিয়ে করলেও ২০১৮ সালে রেজিস্ট্রি করে মাহামুদুল আলম বাবু। অতঃপর আমাকে তালাক দেয় তারপর ২০১৯ সালে রেজিষ্ট্রি কাবিন মুলে দ্বিতীয় দফায় বিয়ে করেন।
৬ মাস আগে একটি কন্যা সন্তান হয় আমাদের কূলজুড়ে। পরে উনি বলেন ,সে আমাকে বিয়ে করেননি এবং আমাদের ভালোবাসার ফসল এই সন্তানকেও অস্বীকার করছেন। মঙ্গলবার বিকালে সন্তানের পিতৃত্বের স্বীকার ও স্ত্রীর মর্যদার দাবীতে তাঁর (বাবু) গ্রামের বাড়ী কামালেরবার্তী গেলে সেখান থেকে মারধোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন, বলেও জানান তিনি।
এ সময় তিনি (সাবিনা ইয়াসমিন) ২টি কাবিন নামাও সাংবাদিকদের সামনে উপস্থাপন করেন।এ বিষয়ে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মাহামুদুল আলম বাবুর সাথে বারংবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও সে মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।